সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ আমাদের কল্যাণে মহা মূল্যবান বাণী করে গেছেন৷ আজকে আমি হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর কিছু মূল্যবান বাণী তুলে দরবো তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করি –
সঠিক সময় নামাজ পড়লে আল্লাহ সন্তুষ্টি হন কিন্তু শেষ সময় নামাজ পড়লে আল্লাহ মাফ করে দেয়।
প্রকৃতবীর সে নয় যে কুস্তিতে অপরকে হারিয়ে দেয়।বরং বীরতো সেই যে রাগের মাথায় নিজেকে সামলাতে পারে।
তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি সব থেকে উওম যে তার স্রীর কাছে উওম।
কোনো ব্যক্তি সে পযন্ত মৃত্যু বরণ করবে না যে পযন্ত না ভাগ্য থাকা শেষ খাদ্য টুকু সে আহার না করে।
আমি তোমাদের বেলায় ভয় করি ছোর শীর্কের ছোট শীর্ক রিয়া বা লোক দেখানো ইবাদত করা।
তোমরা মৃত্যু সম্পর্কে যত টু্কু জানো পশুপাখিরা যদি তত টু্কু জানতে পারতো তাহলে মানুষেরা কখনো মোটাতাজা পশুপাখির মাংস খেতে পারতো না।
তোমরা ভাইয়ের বিপদে আনন্দিত হইও না কেননা আল্লাহ তায়ালা তাকে রহমত করবেন আর তোমাকে সেই বিপদে ফেলবে।
যে ব্যক্তির আমানতদারী নেই সেই ব্যক্তির ইমান নেই। আর যে ব্যক্তি চুক্তি রক্ষা করেনা তার দিন নেই।
যখন তোমরা কোনো ব্যক্তিকে নিয়মিত মসজিদে যেতে দেখো তখন তার মুমিন হওয়ার ব্যপারে সাক্ষ্য দাও।
সবথেকে নিকৃষ্ট চুরি হচ্ছে নামাজ চুরি করা। নামাজের চুরি হলো ঠিক মতো রুকু ও সিজদা না করা। তুমি যখন নামাজে দাঁড়াবে তখন এমন ব্যক্তির নয় নামাযে দাঁড়াবে যে ব্যক্তি দুনিয়া থেকে বিদায় নিচ্ছে।
যে লোক পেট ভরে খায় এবং তার প্রতিবেশী না খেয়ে থাকে সে মুমিন নয়।
দুই জনের খাবর তিন জনের জন্য যতেষ্ট। তিন জনের খাবার চারজনপর জন্য যতেষ্ট।
আল্লাহ তোমার জন্য যা নির্রধারণ করে রেখেছেন তাতে সন্তুষ্ট থাকো তাহলে মানুষের মধ্যে তুমিই হবে সব থেকে ধনী।
প্রতিবেশির সাথে উওম ব্যবহার করো তাহলে তুমি নিরাপত্তা পাপ্ত হবে।
ইসলামে সবচেয়ে ভালো কাজ হচ্ছে অভুক্তদের আহার করানো এবং চেনা অচেনা সবাই কে সালাম দেওয়া।
যে ব্যক্তি অন্যয় ভাবে কারো জমি দখল করে নিবে হাশরের দিন তার মাথার উপর সব জমি চাপিয়ে দেওয়া হবে।
তুমি যা ইচ্ছে খাও যা ইচ্ছে পরিদান করো। তবে অহংকার এবং অপব্যয় করো না কারণ আল্লাহর বান্দারা কোনো সময় বিলাসিতার অন্তর্ভুক্ত হয় না।
আল্লাহ নিজে সুন্দর ও তিনি সোন্দর্য পছন্দ করেন।অহংকার সত্যকে অবহেলা করা এবং সত্য কে তুচ্ছ জ্ঞান করা।
তোমরা ঘুমানোর সময় বাতিগুলো নিভিয়ে দরজা গুলো আটকে দিও,পান পএের মুখগুলো বন্ধ করে দিও।
অন্তরের কাঠিন্য দূর করতে চাইলে এতিমের মাথায় হাত বোলাও, মিসকিনদের খেতে দাও।
যে ব্যক্তি কেয়ামতের দিন কষ্ট থেকে বাচতে চায় সে যেন গরীব ঝৃণগ্রহীকে মাফ করে দেয়।
পরিদানের কাপড় যতটুকু জায়গা টাকলুর নিচে থাকবে ততটুকু জায়গা জাহান্নামের আগুনে যাবে।
সবাই আমরা আমাদের প্রিয় নবি হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর বাণী গুলো যথাযথ ভাবে মেনে চলবো।